ঘুষ গ্রহণ মামলায় নারায়ণঞ্জের আলোচিত শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
বুধবার নারায়ণগঞ্জের জৈষ্ঠ বিচারিক হাকিম আশোক কুমার দত্ত এ পরোয়ানা জারি করেন।
তার বিরুদ্ধে স্কুল এমপিওভুক্ত করে দেয়ার কথা বলে টাকা নেয়ার অভিযোগ করেন পিয়ার সাত্তার আবদুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষিকা মোর্শেদা বেগম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৪ সালে প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ইংরেজি শিক্ষিকা মোর্শেদা বেগমের চাকরি এমপিওভুক্ত করে দেয়ার কথা বলে ১লাখ ৩৫ হাজার টাকা নেন। কিন্তু তাকে এমপিওভুক্ত করার কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
এই ঘটনায় গেলো বছরের ২৭ জুলাই মোর্শেদা বেগম বাদী হয়ে আদালতে মামলা করেন। আদালত বন্দর থানা পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেন।
গেলো ১৭ এপ্রিল তদন্তকারী কর্মকর্তা বন্দর থানার পরিদর্শক হারুন অর রশিদ শ্যামল কান্তি ভক্তের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কার্য বিধির ১৬১/৪১৭/৪০৬/৪২০ ধারায় অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দেন।
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে গেলো বছরের ১৩ মে পিয়ার সাত্তার আবদুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক শ্যামল কান্তিকে কান ধরে উঠ বস করান সাংসদ সেলিম ওসমান। এরপরই আলোচনায় আসেন তিনি।
এইচটি/এমকে